শিরোনাম :
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওমর ফারুক সিআইপি তাহিয়া- তকির ৮ বছরের প্রেম টাকা ও স্বর্ণের লোভে অন্যত্র বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা, ছেলের পরিবার কে হুমকি মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে কোস্টগার্ড টেকনাফে মহিলা মেম্বারের উপর হামলার অভিযোগ সেলিম মেম্বারের বিরুদ্ধে দুই দিনের সফরে কক্সবাজারে আসলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মোঃ আসাদুজ্জামান তারুণ্যের সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে টেকনাফ যুবদলের প্রস্তুতি সভায় শাহজাহান চৌধুরী পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাবে ভারতে পাকিস্তানের পাল্টা হামলা টেকনাফে বসেছে ‘ইয়াবা মেলা’ ইউএনও’র অনুমতিপত্র ও স্মারক নাম্বার জাল করে মিয়ানমারে নির্মাণ সামগ্রী পাচার জরুরি সংস্কার শেষেই দ্রুত নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০৪:৫৯ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম.... বিশ্বের যে কোন স্থান থেকে সকল প্রকার সংবাদ পেতে আমাদের ওয়েবসাইট www.teknaftv.com ভিজিট করুন। ধন্যবাদ!

এমপক্সের কারণে সিয়েরা লিওনে জরুরি অবস্থা জারি

অনলাইন ডেস্ক / ১২৩ বার দেখা হয়েছে
আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৫

মাত্র চার দিনের মধ্যে দ্বিতীয় ব্যক্তির শরীরে এমপক্স শনাক্ত হওয়ার কারণে জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা জারি করেছে আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওন।

 

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) দেশটি এই জরুরি অবস্থা জারি করে বলে জানায় বার্তাসংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস(এপি)।

 

দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আক্রান্তদের কেউই সম্প্রতি সংক্রমিত প্রাণী বা ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার রেকর্ড নেই। প্রথমে যে ব্যক্তির শরীরে এমপক্স শনাক্ত হয়েছে, তিনি গত ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৬ জানুয়ারির মধ্যে উত্তরাঞ্চলীয় পোর্ট লোকো জেলার একটি বিমানবন্দর শহর লুঙ্গিতে ভ্রমণ করেছিলেন।

 

এখন পর্যন্ত আক্রান্ত দুই রোগীকেই রাজধানীর ফ্রিটাউনের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

 

এমপক্স ভাইরাসটিকে মাঙ্কিপক্সও বলা হয়। ১৯৫৮ সালে বানরের মধ্যে ‘পক্সের মতো’ রোগের প্রাদুর্ভাবের সময় প্রথম শনাক্ত করা হয়েছিল। ঐতিহাসিকভাবে, মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকায় বেশিরভাগ মানব শরীরে এসব সংক্রমণ হয়েছে। সাধারণত সংক্রামিত প্রাণীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ লোকদের মধ্যে এটির সংক্রমণ ঘটে থাকে।

 

তবে ২০২২ সালে প্রথমবারের মতো যৌন সংক্রমণের মাধ্যমে এমপক্স ছড়িয়ে পড়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। এর ফলে ৭০ টিরও বেশি দেশে প্রাদুর্ভাব ঘটেছিল। এর আগে আগে ভাইরাসটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। এই ভাইরাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের হার কঙ্গোতে। এই বছর আফ্রিকায় আনুমানিক ৪৩ হাজার মানুষের শরীরে সন্দেহভাজন ভাইরাসটি শনাক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া একহাজার মৃত্যুর বেশিরভাগই ঘটেছে আফ্রিকাতে।

 

সিরেয়ার লিওনে ২০১৪ সালে ইবোলা প্রাদুর্ভাব হয়েছিল সবচেয়ে বেশি। এটি ছিল ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাণঘাতী ভাইরাস। মূলত পশ্চিম আফ্রিকাকে প্রভাবিত করা এই প্রাদুর্ভাবটি। সারা বিশ্বের মোট ১১ হাজার মৃত্যুর মধ্যে সিয়েরা লিওনেই ৪ হাজার মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছিল ভাইরাসটি। ওই মহামারিতে দেশটি তার ৭ শতাংশ স্বাস্থ্যসেবা কর্মী হারিয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এজাতীয় আরো নিউজ দেখুন
error: Content is protected !!
error: Content is protected !!