শিরোনাম :
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওমর ফারুক সিআইপি তাহিয়া- তকির ৮ বছরের প্রেম টাকা ও স্বর্ণের লোভে অন্যত্র বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা, ছেলের পরিবার কে হুমকি মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে কোস্টগার্ড টেকনাফে মহিলা মেম্বারের উপর হামলার অভিযোগ সেলিম মেম্বারের বিরুদ্ধে দুই দিনের সফরে কক্সবাজারে আসলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মোঃ আসাদুজ্জামান তারুণ্যের সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে টেকনাফ যুবদলের প্রস্তুতি সভায় শাহজাহান চৌধুরী পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাবে ভারতে পাকিস্তানের পাল্টা হামলা টেকনাফে বসেছে ‘ইয়াবা মেলা’ ইউএনও’র অনুমতিপত্র ও স্মারক নাম্বার জাল করে মিয়ানমারে নির্মাণ সামগ্রী পাচার জরুরি সংস্কার শেষেই দ্রুত নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০৪:৩৪ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম.... বিশ্বের যে কোন স্থান থেকে সকল প্রকার সংবাদ পেতে আমাদের ওয়েবসাইট www.teknaftv.com ভিজিট করুন। ধন্যবাদ!

২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলা নতুন করে তদন্ত করা উচিত: হাইকোর্ট

নিউজ ডেস্ক / ১২৯ বার দেখা হয়েছে
আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

ন্যায়বিচার নিশ্চিতে যথাযথ ও বিশেষজ্ঞ সংস্থার মাধ্যমে নতুন করে তদন্তের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো উচিত বলে অভিমত দিয়েছেন হাইকোর্ট।

 

এই পর্যবেক্ষণের আলোকে যথাযথ ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আদেশের অনুলিপি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে।

 

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায়ে এ পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে ৭৯ পৃষ্ঠা করে পৃথক দুটি মামলার (হত্যা ও বিস্ফোরক মামলা) পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়েছে।

 

গত ১ ডিসেম্বর বহুল আলোচিত এই মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তারেক রহমান ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত হন। আহত হন শতাধিক নেতা-কর্মী।

 

ওই গ্রেনেড হামলার ঘটনায় মতিঝিল থানায় হওয়া মামলার তদন্ত ভিন্ন খাতে নিতে তৎকালীন বিএনপি–জামায়াত জোট সরকার নানা তৎপরতা চালায় বলে অভিযোগ করে আওয়ামী লীগ।

 

এরপর ২০০৭ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার মামলার তদন্ত নতুনভাবে শুরু করে। পরের বছর সালে এ মামলায় প্রথমে ২২ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

 

আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পরে এ মামলার (হত্যা ও বিস্ফোরক) অধিকতর তদন্ত হলে তারেক রহমানসহ আরও ৩০ জনকে আসামি করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।

 

বিচারিক আদালত এ মামলায় ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১১ পুলিশ ও সেনা কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছিলেন।

 

বেনারনিউজ/টি-টিভি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এজাতীয় আরো নিউজ দেখুন
error: Content is protected !!
error: Content is protected !!