বার্তা পরিবেশক ::
টেকনাফ পৌরসভার নাইট্যং পাড়া এলাকার রাহেদ হোসাইন, আমি একজন সৎ ও নিষ্ঠাবান ছেলে, আমার পিতা একজন টেকনাফ পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডে সাবেক সফল কাউন্সিলর, আমার বিরুদ্ধে গত কয়েক দিন ধরে ‘কক্সবাজার একাত্তরসহ বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে “টেকনাফের নাইট্যংপাড়ায় বিয়ের আশ্বাস দিয়ে দৈহিক সম্পর্ক:অতঃপর… শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ বানোয়াট ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত একটি কুচক্রী মহল আমি এবং আমার পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে আসছে দীর্ঘ দিন ধরে ঐ খারাপ প্রকৃতির মেয়েটিকে একটি প্রভাবশালী চক্রের ইন্দনে আমার পিছনে লেলিয়ে দিয়েছে তারা, যেহেতু আমার বাবা টেকনাফ পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বচিত সাবেক সফল কাউন্সিলর, এবার ও নির্বাচন করতে যাচ্ছে, আমার বাবার জনপ্রিয়তা দেখে তারা ঈর্ষান্বিত হয়ে তারা আমাদের পিছনে লেগেছে। আমার এলাকায় আমাদের যথেষ্ট সাপোর্টার রয়েছে, এই সংবাদটি শাক দিয়ে মাছ শিকার করা ছাড়া আর কিছুই এই সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এ রকম ভবিষ্যতে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করিলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য থাকিব।
ইতিপূর্বে এই মেয়েটি বিভিন্ন ছেলেদের সাথে লোভে পেলে এরকম কার্যকলাপ লিপ্ত করে, মান সম্মান ক্ষুন্ন করেছিলেন, মেয়েটি বিবাহিত তার স্বামী তার এমন কার্যকলাপ দেখে দীর্ঘদিন ধরে মালয়েশিয়া থাকে তার কোন খুঁজ খবন নেন না, তার একটি সন্তান ও রয়েছে ফাঁদে ফেলানোর এই মেয়েটির নিত্যদিনের স্বভাব । যার প্রমাণ প্রতিবেদন হাতে রয়েছে।
রাহেত এর দাবি তিনি কখনো খারাপ কিছু সাথে জড়িত ছিলো না।
তিনি বলেন আমি টেকনাফ পানির প্রজেক্টে বন্ধন-আরডিওপি কনসোর্টিয়াম আছি এবং বিল সংগ্রহ করতে যাই।
তিনি আরো বলেন আমাকে ফাসানো হচ্ছে, আমি এসবে জড়িত নই, আমার নামে মিথ্যা অপপ্রচারের নিন্দা জানায়।
এই নিয়ে সমাজিক যোগাযোগ মধ্যেমে তিনি একটি তার ফেসবুক ওয়ালে স্যাস্টাস দেন এবং আমরা তার দেওয়া পোস্টটি হুবহু তুলে ধরছি।
তিনি বলেন আমাকে নিয়ে যে মেয়েটি কে নিয়ে অনলাইনে সংবাদ প্রকাশ করা হয়ছে ওনি একটি সুশীলন নামক(NGO)তে চাকরি করতো আমি বিভিন্ন এনজিও অফিসে পানির বিল তুলতে যাওয়ার সুবাদে পরিচয় হয়।
ওনার একজন বড় স্যারের সাথে ও পরিচয় হয় তখনই বলছিল যে স্যার এবং মেয়েটি স্বামী স্ত্রী তখন মেয়েটি সুশীলন নামক(NGO)তে চাকরির নিয়োগ দিতে পারবে বলে কথা দেয়,
আমি এলাকার কিছু বেকার শিক্ষত যুবকের কথা বলি ওনি বলছে পারবে কিছু খরচ লাগবে তখন আমি বলি দিবো, সেহিসাবে আমি কিছু ছেলেদের কাগজপত্রসহ কিছু টাকা জমা দিয় ওনার হাতে।
কিছুদিন পর বলে যে ওনার স্যারের সাথে জামেলা হয়ছে আরও সময় লাগবে আবার কিছু দিনপর সুশীলনের অফিস থেকে জানতে পারি ওনি চাকরিতে নাই, ওদের অফিসের কয়েকজন থেকে শুনি স্যারের সাথে হিসাবে উল্টা পল্টা করায় চাকরি হারায়।
মেয়েটি নাকি প্রতারক এবং খারাপ মেয়ে বলে জানতে পারি ওনার নাম দুইটি চাকরিতে মাজেদা খাতুন আবার এলাকায় শুনি মিনারা।তারপর কাগজপত্র আর টাকা গুলো ফেরত দিতে বললে বিভিন্ন বাহানা দেয় কিছু কাগজপত্র দেয় কিন্তুু টাকা দেয় না।
এদিকে এলাকার ছেলেদের আমি কাছে লজ্জায় পড়ে যায়। আমি টাকার জন্য চাব দেওয়াতে ওনি আমাকে এদিক সেদিক বিল দেখায় আমি বিচার দিবো বলাতে এটা করছে।
অন্য দিকে তিনি বলেন যতটুকু জানতে পারছি ওনার হাত অনেক লম্বা।
এটা করার সাথে এলাকার কিছু আমাদের বিরোধী পক্ষ ও রয়েছে।
আমার বাবা আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে ১নং প্রার্থী হবে।সেটাকে কে সামনে রেখে বিতর্কিত সৃষ্টি করার উদ্দেশ্যে এসব করানো হয়েছে বলে জানান রাসেদ হোসাইন।
অন্যদিকে যাদের কাছে থেকে টাকা এবং কাগজপত্র নিয়েছে মো সেলিম,সাহেল আহমদ,আনোয়ার সাদেক,মো ফাইসেল,
তারাও অভিযোগ তুলেছেন মিনারা নামক প্রতারক মেয়েটি বিভিন্ন খারাপ ছবি ও ভিডিও রয়েছে আমাদের কাছে তাদের দাবি রাসেদ হোসাইন তার কাছে দেওয়া কাগজ পত্র ও পাকা ফেরত চাইতে গিয়ে থাকে এবং তার বাবা সম্মান ক্ষতি করার লক্ষে এই সব শুরু করেছেন।
এই নিয়ে রাহেদ হোসাইন একটি মানহানির মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান।
এই মিথ্যা সংবাদে স্থানীয় প্রশাসনসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের বিভ্রান্তি না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি
প্রতিবাদকারী,
রাহেদ হোসাইন
পিতা, জাহী মোহাম্মদ ইউনুছ
১নং নাইট্যং পাড়া টেকনাফ, পৌরসভার।
© টেকনাফ টিভি.কম | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | ২০১৯ ওয়েব ডেভেলপার : ফ্রিল্যান্সার আজাদ খান
Leave a Reply